One of the most famous bridges in the world, the Tower Bridge was built in 1894. The bridge crosses the River Thames and stands between the London Borough of South work and Tower Hamlets.
The bridge boasts the Victorian style of architecture and engineering. The high-level walkaway allows people to cross the Thames and is used by close to 40,000 people on a daily basis. They also act as a great spot to enjoy the most amazing panoramic views of London. The bridge gets its name from the Tower of London, situated nearby.
( বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত সেতুগুলির মধ্যে একটি, টাওয়ার ব্রিজটি 1894 সালে নির্মিত হয়েছিল। সেতুটি টেমস নদীকে অতিক্রম করেছে এবং লন্ডন বরো অফ সাউথ ওয়ার্ক এবং টাওয়ার হ্যামলেটের মধ্যে দাঁড়িয়েছে।
সেতুটি ভিক্টোরিয়ান শৈলীর স্থাপত্য এবং প্রকৌশলের গর্ব করে। উচ্চ-স্তরের ওয়াকওয়ে মানুষকে টেমস পার হতে দেয় এবং প্রতিদিন প্রায় 40,000 মানুষ ব্যবহার করে। তারা লন্ডনের সবচেয়ে আশ্চর্যজনক প্যানোরামিক দৃশ্য উপভোগ করার জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা হিসাবে কাজ করে। কাছাকাছি অবস্থিত টাওয়ার অফ লন্ডন থেকে সেতুটির নাম হয়েছে। )
2. London Eye
The London Eye, or the Millennium Wheel, is a cantilevered observation wheel on the South Bank of the River Thames in London. It is Europe's tallest cantilevered observation wheel and is the most popular paid tourist attraction in the United Kingdom with over 3 million visitors annually. It has made many appearances in popular culture.
The structure is 135 metres (443 ft) tall and the wheel has a diameter of 120 metres
(394 ft). When it opened to the public in 2000 it was the world's tallest Ferris wheel. Its
height was surpassed by the 160 metres (525 ft) Star of Nanchang in 2006, the 165
metres (541 ft) Singapore Flyer in 2008, and the 167 metres (548 ft) High Roller (Las
Vegas) in 2014. Supported by an A-frame on one side only, unlike the taller Nanchang
and Singapore wheels, the Eye is described by its operators as "the world's
tallest cantilevered observation wheel".
The London Eye used to offer the highest public viewing point in London until it was
superseded by the 245-metre-high (804 ft) observation deck on the 72nd floor of The
Shard, which opened to the public on 1 February 2013.
The London Eye adjoins the western end of Jubilee Gardens (previously the site of the
former Dome of Discovery), on the South Bank of the River Thames
between Westminster Bridge and Hungerford Bridge beside County Hall, in the London
Borough of Lambeth. The nearest tube station is Westminster, 420 metres (1,378 ft)
away. The London Eye, or the Millennium Wheel, is a cantilevered observation
wheel on the South Bank of the River Thames in London. It is Europe's tallest
cantilevered observation wheel, and is the most popular paid tourist attraction in the
United Kingdom with over 3 million visitors annually. It has made many appearances in
popular culture.
The structure is 135 metres (443 ft) tall and the wheel has a diameter of 120 metres
(394 ft). When it opened to the public in 2000 it was the world's tallest Ferris wheel. Its
height was surpassed by the 160 metres (525 ft) Star of Nanchang in 2006, the 165
metres (541 ft) Singapore Flyer in 2008, and the 167 metres (548 ft) High Roller (Las
Vegas) in 2014. Supported by an A-frame on one side only, unlike the taller Nanchang
and Singapore wheels, the Eye is described by its operators as "the world's
tallest cantilevered observation wheel".
The London Eye used to offer the highest public viewing point in London until it was
superseded by the 245-metre-high (804 ft) observation deck on the 72nd floor of The
Shard, which opened to the public on 1 February 2013.
The London Eye adjoins the western end of Jubilee Gardens (previously the site of the
former Dome of Discovery), on the South Bank of the River Thames
between Westminster Bridge and Hungerford Bridge beside County Hall, in the London
Borough of Lambeth. The nearest tube station is Westminster, 420 metres (1,378 ft)
away.
( লন্ডন আই, বা মিলেনিয়াম হুইল হল লন্ডনের টেমস নদীর দক্ষিণ তীরে একটি ক্যান্টিলিভারড পর্যবেক্ষণ চাকা। এটি ইউরোপের সবচেয়ে লম্বা ক্যান্টিলিভারড পর্যবেক্ষণ চাকা এবং এটি ইউনাইটেড কিংডমের সবচেয়ে জনপ্রিয় অর্থপ্রদানকারী পর্যটক আকর্ষণ যেখানে বার্ষিক 3 মিলিয়নেরও বেশি দর্শক আসে। এটি জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে অনেক উপস্থিতি তৈরি করেছে।কাঠামোটি 135 মিটার (443 ফুট) লম্বা এবং চাকাটির ব্যাস 120 মিটার (৩৯৪ ফুট)। 2000 সালে যখন এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল তখন এটি ছিল বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ফেরিস হুইল। এর উচ্চতা 2006 সালে 160 মিটার (525 ফুট) স্টার অফ নানচাং দ্বারা অতিক্রম করেছিল, 165 .2008 সালে মিটার (541 ফুট) সিঙ্গাপুর ফ্লায়ার এবং 167 মিটার (548 ফুট) হাই রোলার (লাস) ভেগাস) 2014 সালে। শুধুমাত্র একপাশে একটি A-ফ্রেম দ্বারা সমর্থিত, লম্বা নানচাং থেকে ভিন্ন এবং সিঙ্গাপুরের চাকা, চোখের অপারেটরদের দ্বারা বর্ণনা করা হয়েছে "বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ক্যান্টিলিভারড পর্যবেক্ষণ চাকা"।লন্ডন আই লন্ডনের সর্বোচ্চ পাবলিক ভিউয়িং পয়েন্ট অফার করত যতক্ষণ না এটি ছিল 72 তম তলায় 245-মিটার-উচ্চ (804 ফুট) পর্যবেক্ষণ ডেক দ্বারা স্থানান্তরি যা 1 ফেব্রুয়ারী 2013 এ জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল।লন্ডন আই জুবিলি গার্ডেনের পশ্চিম প্রান্তকে সংলগ্ন করেছে (আগে এর সাইট প্রাক্তন ডোম অফ ডিসকভারি), টেমস নদীর দক্ষিণ তীরেলন্ডনে কাউন্টি হলের পাশে ওয়েস্টমিনস্টার ব্রিজ এবং হাঙ্গারফোর্ড ব্রিজের মধ্যে ল্যাম্বেথের বরো। নিকটতম টিউব স্টেশন হল ওয়েস্টমিনস্টার, 420 মিটার (1,378 ফুট)দূরে লন্ডন আই, বা মিলেনিয়াম হুইল, একটি ক্যান্টিলিভারড পর্যবেক্ষণ লন্ডনে টেমস নদীর দক্ষিণ তীরে চাকা। এটি ইউরোপের সবচেয়ে উঁচু ক্যান্টিলিভারড পর্যবেক্ষণ চাকা, এবং এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় অর্থপ্রদানকারী পর্যটক আকর্ষণবার্ষিক 3 মিলিয়নেরও বেশি দর্শক যুক্ত যুক্তরাজ্য। এটা অনেক হাজির হয়েছে জনপ্রিয় সংস্কৃতি.কাঠামোটি 135 মিটার (443 ফুট) লম্বা এবং চাকাটির ব্যাস 120 মিটার(৩৯৪ ফুট)। 2000 সালে যখন এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল তখন এটি ছিল বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ফেরিস হুইল। এর উচ্চতা 2006 সালে 160 মিটার (525 ফুট) স্টার অফ নানচাং দ্বারা অতিক্রম করেছিল, 165 .2008 সালে মিটার (541 ফুট) সিঙ্গাপুর ফ্লায়ার এবং 167 মিটার (548 ফুট) হাই রোলার (লাস) ভেগাস) 2014 সালে। শুধুমাত্র একপাশে একটি A-ফ্রেম দ্বারা সমর্থিত, লম্বা নানচাং থেকে ভিন্ন এবং সিঙ্গাপুরের চাকা, চোখের অপারেটরদের দ্বারা বর্ণনা করা হয়েছে "বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ক্যান্টিলিভারড পর্যবেক্ষণ চাকা"।লন্ডন আই লন্ডনের সর্বোচ্চ পাবলিক ভিউয়িং পয়েন্ট অফার করত যতক্ষণ না এটি ছিল 72 তম তলায় 245-মিটার-উচ্চ (804 ফুট) পর্যবেক্ষণ ডেক দ্বারা স্থানান্তরিত শার্ড, যা 1 ফেব্রুয়ারী 2013 এ জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল।লন্ডন আই জুবিলি গার্ডেনের পশ্চিম প্রান্তকে সংলগ্ন করেছে (আগে এর সাইট প্রাক্তন ডোম অফ ডিসকভারি), টেমস নদীর দক্ষিণ তীরে লন্ডনে কাউন্টি হলের পাশে ওয়েস্টমিনস্টার ব্রিজ এবং হাঙ্গারফোর্ড ব্রিজের মধ্যেল্যাম্বেথের বরো। নিকটতম টিউব স্টেশন হল ওয়েস্টমিনস্টার, 420 মিটার (1,378 ফুট) দূরে )
3. Trafalgar square
Trafalgar Square is a public square in the City of Westminster, Central London,
established in the early 19th century around the area formerly known as Charing Cross.
At its centre, a high column bearing a statue of Admiral Nelson commemorates his
victory at Battle of Trafalgar, the British naval victory in the Napoleonic
Wars over France and Spain that took place on 21 October 1805 off the coast of Cape
Trafalgar.
The site around Trafalgar Square had been a significant landmark since the 1200s. For
centuries, distances measured from Charing Cross have served as location
markers. The site of the present square formerly contained the elaborately designed,
enclosed courtyard, King's Mews. After George IV moved the mews to Buckingham
Palace, the area was redeveloped by John Nash, but progress was slow after his death,
and the square did not open until 1844. The 169-foot (52 m) Nelson's Column at its
centre is guarded by four lion statues. A number of commemorative statues and
sculptures occupy the square, but the Fourth Plinth, left empty since 1840, has been
host to contemporary art since 1999. Prominent buildings facing the square include
the National Gallery, St Martin-in-the-Fields, Canada House, and South Africa House.
The square has been used for community gatherings and political demonstrations,
including Bloody Sunday in 1887, the culmination of the first Aldermaston March, anti-
war protests, and campaigns against climate change. A Christmas tree has been donated
to the square by Norway since 1947 and is erected for twelve days before and after
Christmas Day. The square is a centre of annual celebrations on New Year's Eve. It was
well known for its feral pigeons until their removal in the early 21st century.
( ট্রাফালগার স্কোয়ার হল সেন্ট্রাল লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টার শহরের একটি পাবলিক স্কোয়ার,19 শতকের গোড়ার দিকে স্থাপিত এলাকাটির চারপাশে পূর্বে চ্যারিং ক্রস নামে পরিচিত।এর কেন্দ্রে, অ্যাডমিরাল নেলসনের একটি মূর্তি সহ একটি উচ্চ কলাম তার স্মৃতিচারণ করে ট্রাফালগারের যুদ্ধে বিজয়, নেপোলিয়নে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর বিজয় ফ্রান্স এবং স্পেনের উপর যুদ্ধ যা 1805 সালের 21 অক্টোবর কেপ উপকূলে সংঘটিত হয়েছিল ট্রাফালগার।ট্রাফালগার স্কোয়ারের আশেপাশের স্থানটি 1200 এর দশক থেকে একটি উল্লেখযোগ্য ল্যান্ডমার্ক ছিল। জন্য কয়েক শতাব্দী ধরে, চ্যারিং ক্রস থেকে পরিমাপ করা দূরত্ব অবস্থান হিসেবে কাজ করেছে চিহ্নিতকারী বর্তমান স্কোয়ারের সাইটে পূর্বে বিশদভাবে ডিজাইন করা ছিল,ঘেরা উঠান, কিংস মেউস। জর্জ IV মেউগুলিকে বাকিংহামে স্থানান্তরিত করার পরেপ্রাসাদ, এলাকাটি জন ন্যাশ দ্বারা পুনঃবিকাশ করা হয়েছিল, কিন্তু তার মৃত্যুর পরে অগ্রগতি ধীর ছিল,এবং স্কোয়ারটি 1844 সাল পর্যন্ত খোলা হয়নি। 169-ফুট (52 মিটার) নেলসনের কলাম কেন্দ্রটি চারটি সিংহ মূর্তি দ্বারা সুরক্ষিত। স্মারক মূর্তি একটি সংখ্যা এবং ভাস্কর্যগুলি বর্গক্ষেত্র দখল করে, কিন্তু চতুর্থ প্লিন্থ, 1840 সাল থেকে খালি পড়ে আছে,1999 সাল থেকে সমসাময়িক শিল্পের হোস্ট। বর্গক্ষেত্রের মুখোমুখি বিশিষ্ট ভবনগুলি অন্তর্ভুক্ত ন্যাশনাল গ্যালারি, সেন্ট মার্টিন-ইন-দ্য-ফিল্ডস, কানাডা হাউস এবং দক্ষিণ আফ্রিকা হাউস।স্কোয়ারটি সম্প্রদায়ের সমাবেশ এবং রাজনৈতিক বিক্ষোভের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে, 1887 সালে রক্তাক্ত রবিবার সহ, প্রথম অ্যাল্ডারমাস্টন মার্চের সমাপ্তি, বিরোধী-যুদ্ধের প্রতিবাদ, এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে প্রচারণা। একটি ক্রিসমাস ট্রি দান করা হয়েছে 1947 সাল থেকে নরওয়ে দ্বারা স্কোয়ারে এবং বারো দিন আগে এবং পরে নির্মিত হয় ক্রিসমাস ডে. বর্গক্ষেত্রটি নববর্ষের প্রাক্কালে বার্ষিক উদযাপনের একটি কেন্দ্র। ইহা ছিল 21 শতকের গোড়ার দিকে তাদের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত এর বন্য পায়রার জন্য সুপরিচিত। )
4. British Museum
The British Museum is a public museum dedicated to human
history, art and culture located in the Bloomsbury area of London. Its permanent
collection of eight million works is among the largest and most comprehensive in
existence. It documents the story of human culture from its beginnings to the
present. The British Museum was the first public national museum in the world.
The Museum was established in 1753, largely based on the collections of the Anglo-
Irish physician and scientist Sir Hans Sloane. It first opened to the public in 1759,
in Montagu House,
on the site of the current building. The museum's expansion over the following 250 years
was largely a result of British colonisation and has resulted in the creation of several
branch institutions, or independent spin-offs, the first being the Natural History
Museum in 1881.
In 1973, the British Library Act 1972 detached the library department from the British
Museum, but it continued to host the now separated British Library in the same Reading
Room and building as the museum until 1997. The museum is a non-departmental public
body sponsored by the Department for Digital, Culture, Media and Sport, and as with all
national museums in the UK it charges no admission fee, except for loan exhibitions.
Its ownership of a small percentage of its most famous objects originating in other
countries is disputed and remains the subject of international controversy
through repatriation claims, most notably in the case of the Elgin Marbles of Greece, and
the Rosetta Stone of Egypt.
(ব্রিটিশ মিউজিয়াম হল মানুষের জন্য নিবেদিত একটি পাবলিক মিউজিয়াম লন্ডনের ব্লুমসবারি এলাকায় অবস্থিত ইতিহাস, শিল্প ও সংস্কৃতি। এর স্থায়ী আট মিলিয়ন কাজের সংগ্রহ সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে ব্যাপক অস্তিত্ব. এটি তার শুরু থেকে শুরু করে মানব সংস্কৃতির গল্প নথিভুক্ত করেবর্তমান ব্রিটিশ মিউজিয়াম ছিল বিশ্বের প্রথম পাবলিক জাতীয় জাদুঘর।যাদুঘরটি 1753 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা মূলত অ্যাংলো-এর সংগ্রহের উপর ভিত্তি করেআইরিশ চিকিৎসক ও বিজ্ঞানী স্যার হ্যান্স স্লোয়েন। এটি প্রথম জনসাধারণের জন্য 1759 সালে খোলা হয়েছিল,মন্টাগু হাউসে,বর্তমান ভবনের সাইটে। নিম্নলিখিত 250 বছর ধরে যাদুঘরের সম্প্রসারণ মূলত ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতার ফল ছিল এবং এর ফলে বেশ কিছু সৃষ্টি হয়েছে শাখা প্রতিষ্ঠান, বা স্বাধীন স্পিন-অফ, প্রথমটি প্রাকৃতিক ইতিহাস 1881 সালে যাদুঘর।1973 সালে, ব্রিটিশ লাইব্রেরি অ্যাক্ট 1972 ব্রিটিশদের থেকে গ্রন্থাগার বিভাগকে বিচ্ছিন্ন করে।যাদুঘর, কিন্তু এটি একই রিডিং-এ বর্তমানে পৃথক করা ব্রিটিশ লাইব্রেরি হোস্ট করতে থাকে1997 সাল পর্যন্ত জাদুঘর হিসাবে কক্ষ এবং ভবন। যাদুঘরটি একটি অ-বিভাগীয় জনসাধারণ।ডিজিটাল, সংস্কৃতি, মিডিয়া এবং খেলাধুলার জন্য বিভাগ দ্বারা স্পনসর করা সংস্থা এবং সকলের মতো যুক্তরাজ্যের জাতীয় জাদুঘরগুলি ঋণ প্রদর্শনী ব্যতীত কোনও ভর্তি ফি নেয় না।এটির সবচেয়ে বিখ্যাত বস্তুর একটি ছোট শতাংশে মালিকানা অন্যদের মধ্যে উদ্ভূতদেশগুলি বিতর্কিত এবং আন্তর্জাতিক বিতর্কের বিষয় রয়ে গেছেপ্রত্যাবাসন দাবির মাধ্যমে, বিশেষ করে গ্রিসের এলগিন মার্বেলের ক্ষেত্রে, এবং মিশরের রোসেটা পাথর।)
5. St Paul's Cathedral
St Paul's Cathedral is an Anglican cathedral in London that is the seat of the Bishop of
London. The cathedral serves as the mother church of the Diocese of London. It is
on Ludgate Hill at the highest point of the City of London and is a Grade I listed building.
Its dedication to Paul the Apostle dates back to the original church on this site, founded
in AD 604.The present structure, dating from the late 17th century, was designed in
the English Baroque style by Sir Christopher Wren. Its construction, completed in Wren's
lifetime, was part of a major rebuilding programme in the city after the Great Fire of
London.The earlier Gothic cathedral (Old St Paul's Cathedral), largely destroyed in the
Great Fire, was a central focus for medieval and early modern London, including Paul's
walk and St Paul's Churchyard, being the site of St Paul's Cross.
The cathedral is one of the most famous and most recognisable sights of London. Its
dome, framed by the spires of Wren's City churches, has dominated the skyline for over
300 years. At 365 feet (111 m) high, it was the tallest building in London from 1710 to
1963. The dome remains among the highest in the world. St Paul's is the second-largest
church building in area in the United Kingdom after Liverpool Cathedral.
Services held at St Paul's have included the funerals of Admiral Lord Nelson, the Duke of
Wellington, Winston Churchill and Margaret Thatcher; jubilee celebrations for Queen
Victoria; an inauguration service for the Metropolitan Hospital Sunday Fund; peace
services marking the end of the First and Second World Wars; the wedding of Prince
Charles and Lady Diana Spencer; the launch of the Festival of Britain; and the
thanksgiving services for the Silver, Golden, Diamond, and Platinum Jubilees and the
80th and 90th birthdays of Queen Elizabeth II. St Paul's Cathedral is the central subject
of much promotional material, as well as of images of the dome surrounded by the
smoke and fire of the Blitz. The cathedral is a working church with hourly prayer and
daily services. The tourist entry fee at the door is £21 for adults (Summer 2022, cheaper
if booked online), but no charge is made to worshippers attending advertised services.
The nearest underground station is St Paul's, which is 130 yards (120 m) away from St
Paul's Cathedral.
( সেন্ট পলস ক্যাথেড্রাল হল লন্ডনের একটি অ্যাংলিকান ক্যাথেড্রাল যা বিশপের আসন। ক্যাথড্রালটি লন্ডনের ডায়োসিসের মাদার চার্চ হিসেবে কাজ করে। এটাই লন্ডন শহরের সর্বোচ্চ বিন্দুতে লুডগেট হিলে এবং এটি একটি গ্রেড I তালিকাভুক্ত বিল্ডিং। পল প্রেরিত এর উৎসর্গ এই সাইটের মূল গির্জা থেকে ফিরে তারিখ, প্রতিষ্ঠিত 604 খ্রিস্টাব্দে। বর্তমান কাঠামো, 17 শতকের শেষের দিক থেকে, ডিজাইন করা হয়েছিল স্যার ক্রিস্টোফার রেনের ইংরেজি বারোক শৈলী। এটির নির্মাণ, Wren's-এ সম্পন্ন হয় লাইফটাইম, এর গ্রেট ফায়ারের পরে শহরের একটি প্রধান পুনর্নির্মাণ কর্মসূচির অংশ ছিল লন্ডন। পূর্বের গথিক ক্যাথেড্রাল (ওল্ড সেন্ট পলস ক্যাথেড্রাল), মূলত ধ্বংস হয়ে গেছে গ্রেট ফায়ার, মধ্যযুগীয় এবং প্রারম্ভিক আধুনিক লন্ডনের কেন্দ্রবিন্দু ছিল, যার মধ্যে পলসও ছিল হাঁটা এবং সেন্ট পলস চার্চইয়ার্ড, সেন্ট পলস ক্রস সাইট হচ্ছে.ক্যাথিড্রাল লন্ডনের সবচেয়ে বিখ্যাত এবং সবচেয়ে স্বীকৃত দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে একটি। এর গম্বুজ, রেনস সিটির গীর্জাগুলির স্পিয়ার দ্বারা তৈরি, বহুকাল ধরে আকাশরেখায় আধিপত্য বিস্তার করেছে 300 বছর। 365 ফুট (111 মিটার) উচ্চতায়, এটি 1710 সাল থেকে লন্ডনের সবচেয়ে উঁচু ভবন ছিল 1963. গম্বুজটি বিশ্বের সর্বোচ্চগুলির মধ্যে রয়েছে। সেন্ট পলস দ্বিতীয় বৃহত্তম লিভারপুল ক্যাথেড্রালের পরে ইউনাইটেড কিংডমের এলাকায় গির্জা ভবন।সেন্ট পলসে অনুষ্ঠিত পরিষেবাগুলির মধ্যে অ্যাডমিরাল লর্ড নেলসনের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, ডিউক অফ৷ ওয়েলিংটন, উইনস্টন চার্চিল এবং মার্গারেট থ্যাচার; রানীর জন্য জয়ন্তী উদযাপন ভিক্টোরিয়া; মেট্রোপলিটন হাসপাতাল সানডে ফান্ডের জন্য একটি উদ্বোধনী পরিষেবা; শান্তি প্রথম এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি চিহ্নিতকারী পরিষেবাগুলি; যুবরাজের বিয়ে চার্লস এবং লেডি ডায়ানা স্পেন্সার; ব্রিটেনের উৎসবের সূচনা; এবং সিলভার, গোল্ডেন, ডায়মন্ড এবং প্ল্যাটিনাম জুবিলির জন্য ধন্যবাদ সেবা এবং রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের 80 তম এবং 90 তম জন্মদিন। সেন্ট পলস ক্যাথেড্রাল কেন্দ্রীয় বিষয় অনেক প্রচারমূলক উপাদান, সেইসাথে দ্বারা বেষ্টিত গম্বুজ এর ইমেজ ব্লিটজের ধোঁয়া এবং আগুন। ক্যাথিড্রাল ঘন্টায় প্রার্থনা সঙ্গে একটি কাজ চার্চ এবং দৈনিক সেবা। দরজায় পর্যটক প্রবেশ ফি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য £21 (গ্রীষ্ম 2022, সস্তা যদি অনলাইনে বুক করা হয়), তবে বিজ্ঞাপন পরিষেবায় যোগদানকারী উপাসকদের জন্য কোনও চার্জ নেওয়া হয় না। নিকটতম ভূগর্ভস্থ স্টেশন হল সেন্ট পলস, যা সেন্ট থেকে 130 গজ (120 মিটার) দূরে পলের ক্যাথেড্রাল। )
0 Comments